আল-আকসা মসজিদ ও মসজিদ ডোম রক
কাঁদতে প্রাচীর স্পর্শ করতে চায় এমন একটি বড় সংখ্যক তীর্থযাত্রীরা, যিরূশালেমে ইসলামের প্রধান মন্দিরের দিকে তাড়া করে এমন বিশ্বাসীদের সাথে মিলে যায়। এই আকর্ষণগুলি - আল-এক্সা মসজিদ এবং পাথরের গম্বুজের মসজিদ। আল-আকসা মসজিদ, ইসলামী ধর্মের মধ্যে তার শালীন চেহারা সত্ত্বেও তৃতীয় স্থানে গুরুত্বপূর্ণ এবং মক্কা ও মদিনার মন্দিরগুলিতে কেবলমাত্র নিকৃষ্ট। এটা বিশ্বাস করা হয় যে নবী মুহাম্মদ এখানে তিন নবী সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং প্রার্থনা স্বর্গে স্বর্গে ছিল। নাম থেকে নিম্নরূপ রক এর গম্বুজের মসজিদটি একটি বিশাল গিল্ড গম্বুজ দিয়ে সজ্জিত, যা জেরুজালেমের স্থাপত্যের প্রভাবশালী। মসজিদে একটি ছোট খেলার মাঠ রয়েছে - এটি তার কাছ থেকে, কিংবদন্তি, নবী মুহাম্মদ এবং আকাশে উত্থাপিত।
ইসলামী মন্দির ইহুদিদের কাছে অবস্থিত, এটি ক্রমাগত বিভিন্ন বিশ্বাসের যৌথ অস্তিত্ব জুড়ে সংঘর্ষ সৃষ্টি করে। 1967 সালের পর জেরুজালেম আনুষ্ঠানিকভাবে দুটি উপায়ে বিভক্ত ছিল - ইহুদি ও আরবি। কিন্তু কোন বেড়া নেই, এবং পুরানো শহরে হাঁটার প্রক্রিয়াতে, পর্যটকটি জেরুজালেমের বিভিন্ন অংশে কীভাবে পরিদর্শন করতে হবে তা জানতে পারে না।
অশ্রু প্রাচীর
ওয়াল কান্না শহর জুড়ে ইহুদিবাদ প্রধান মন্দির। উপরন্তু, কান্নাকাটি কান্না দেশের একটি খুব জনপ্রিয় আকর্ষণ, যা ধর্মের সমর্থক নয়, বরং প্রতিটি পর্যটক নয়। মূল বিষয়টি মনে রাখতে হবে যে এই জায়গাটি নামাজের জন্য উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, এবং অনুযায়ী, এখানে আচরণের নিয়ম অনুসারে আচরণ করা - উদাহরণস্বরূপ, পুরুষদের অবশ্যই একটি ইহুদি ধর্মীয় শিরস্ত্রাণ - কিপু পরতে হবে। এটি একটি এলাকায় প্রবেশদ্বার এ জারি করা হয় যেখানে কান্না অবস্থিত। প্রাচীর মধ্যে পাথরের মধ্যে শুভেচ্ছা সঙ্গে নোট বিনিয়োগ একটি কাস্টম আছে। সারা বিশ্বে মানুষ এই দৃষ্টিভঙ্গির দিকে তাকানোর জন্য ইস্রায়েল দেশে আসে এবং তারা যা চায় সে সম্পর্কে সর্বাধিক উচ্চ জিজ্ঞাসা করে।
মন্দির পর্বত, যার আশেপাশে আমরা কাঁদতে প্রাচীর উত্থাপিত করেছি, দীর্ঘদিন ধরে একটি ধর্মাবলম্বী স্থান ছিল। যখন প্রথম মন্দিরটি এখানে নির্মিত হয়েছিল, তখন শলোমনের মন্দিরও বলা হতো - পরবর্তীতে নতুন যুগের আগেই তিনি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলেন। ইহুদীদের প্রার্থনা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল এমন একমাত্র জায়গা ছিল। সত্তর বছর পর, এটি নির্মাণ পুনরুদ্ধার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ঘটনায় বেশ কয়েকটি ভ্লাদেক অংশ নেন, সর্বশ্রেষ্ঠ যোগ্যতা রাজা আইডডের অন্তর্গত। মন্দিরটি পুনঃস্থাপন করার পর, তাকে "দ্বিতীয় মন্দির" নাম দেওয়া হয়েছিল। আজ তার কাছ থেকে কি অবশিষ্টাংশ কান্নাকাটি করছে, অথবা একটি পশ্চিমা প্রাচীর। দ্বিতীয় মন্দিরটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল - আমাদের যুগের সত্তর বছরে, প্রথম ইহুদি যুদ্ধের সময়। তারা রোমীয়দের সৈন্যরা রোমীয়দের সৈন্যদল করেছিল, যা সম্রাটের তীত শাসন করেছিল। প্রাচীরটি সম্পূর্ণ কাঠামোর জন্য সমর্থন ফাংশন সম্পাদন করেছিল, যা নির্মাণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং প্রসারিত হয়েছিল। সেই সময়ে উইং প্রাচীরটি জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে নেমে গেলে 1948 থেকে 1967 সাল পর্যন্ত - বিশ্বাসীদের এখানে অনুমতি দেওয়া হয়নি।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে পেন্টেটুচ এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে বর্ণিত এমন কিছু ঘটনা - ইহুদীধর্ম ও খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারীদের জন্য যে বইগুলি রয়েছে - এখানে মন্দিরের দুঃখের উপর, যা কাঁদতে প্রাচীরটি রিং ঘিরে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, এই জায়গাগুলোতে আব্রাহামের একটি পরীক্ষা ছিল - তিনি তাঁর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ও একমাত্র পুত্রকে উৎসর্গ করেছিলেন। ইসলামের ধর্মের অনুসারীদের জন্য, এই এলাকাটি কম পবিত্র নয়। উপরে, সেই স্থানে, যেখানে প্রথম মন্দিরটি ছিল, সেখানে একটি রক গুমের একটি মসজিদ রয়েছে যা একটি প্ররোচিত পাথরের সাথে একটি মসজিদ আছে, যার থেকে নবী মোহাম্মদ স্বর্গের পাখির মধ্যে একটি মরে গিয়েছিলেন।
প্রভুর কফিন মন্দির
প্রভুর কফিনের মন্দিরটি বলা হয়, অথবা এটি বলা হয়, অ্যাসেনশন খ্রীষ্টের চার্চের মাধ্যমে রাস্তার উপর একটি চরম বিন্দু - ডেমোজা (ডোলোরোসা এর মাধ্যমে)। এই রাস্তায়, যিশু খ্রিস্টকে মৃত্যুদণ্ডের জায়গায় একটি ক্রস থাকবে। ক্যালভারি থেকে রাস্তাটি একটি পাহাড়, যেখানে আমাদের সময়ে সবকিছুতে একটি বিখ্যাত মন্দির রয়েছে, জেরুজালেমের পূর্ব জেলায় সেন্ট স্টিফেনের গেটসের শুরুতে মুসলিম চতুর্থাংশে অতিক্রম করেছে।
পূর্বে, ক্যালভারি শহরটির বাইরে ছিল এবং মৃত্যুদণ্ডের শেষ হওয়ার পর অপরাধীদের প্রধানরা সাধারণত এখানে রয়েছেন। কিংবদন্তীর মতে, আদমকে এই স্থানে দাফন করা হয়েছিল।
আজকাল, পবিত্র কবরস্থানের মন্দিরটি খ্রিস্টান চতুর্থাংশের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত। এতে, যিশুর মৃত্যুদণ্ডের স্থান ছাড়াও, কবর, যেখানে তাকে কবর দেওয়া হয়েছিল এবং যেখানে তিনি পরবর্তীতে পুনরুত্থিত হন। সমাধিটি মন্দির এবং খ্রিস্টান রিলিকের প্রধান বেদী। সর্বদা তীর্থযাত্রীদের একটি বড় সংখ্যা আছে। মন্দিরটি সারা দিন পরিদর্শন করার জন্য উন্মুক্ত।
মন্দিরের ইমারত শুরুতে সম্রাট কনস্ট্যান্টিনের মায়ের নামের সাথে যুক্ত। তিনি, ইতিমধ্যে বছর ধরে হচ্ছে, যীশু খ্রীষ্টের ক্রুশবিদ্ধকরণের তীর্থযাত্রা পথে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। একজন স্থানীয় বাসিন্দা শুক্রবার মন্দিরের সাথে একটি পাহাড়ে নিয়ে আসে। এখানে, অন্ধকূপে, Elena শস্য কফিন খুঁজে পাওয়া যায় নি - খ্রিস্টান মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবলম্বন যেখানে ঈশ্বরের পুত্র কবর ছিল। উপরন্তু, তিনি তিন ক্রস দেখেছি। যিশুর মৃত্যুদণ্ডের জন্য কোনটি কোনটি পরিবেশন করা হয়েছিল তা নির্ধারণ করার জন্য, Elena Drosses মৃত ব্যক্তিদের কাছে রাখে। তিনি সত্য ক্রস স্পর্শ করার পর, একটি অলৌকিক ঘটনা ঘটে, এবং মৃত rose। মন্দিরটি বেশ কয়েকবার ধ্বংস হয়ে গেছে এবং আবার উদ্ধার করেছে। দ্বাদশ শতাব্দীতে আজকের আঠারোটি আজকের অধিকাংশই নির্মিত হয়েছিল।
মন্দিরের সাথে সম্পর্কিত প্রধান অলৌকিক ঘটনাটি উর্বর ফায়ার বা পবিত্র আলোকে রূপান্তরিত করা, যা ইস্টার ছুটির আগে প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়। যখন ফাটলটি তীর্থযাত্রীদের কাছে আসে, তখন এটি যীশু খ্রীষ্টের পুনরুত্থানের প্রতীক। অনুষ্ঠান সর্বদা বিপুল সংখ্যক মানুষ সংগ্রহ করে এবং টেলিভিশনে সম্প্রচার করে।
Gongnsky মহিলা মঠ
ইয়ান-করেমে গোরেনিয়া নারীর মঠটি শহুরে বহিরাগতদের উপর অবস্থিত গুনিনস্কি নামে পরিচিত, তার নাম আরবিতে তার নাম "দ্রাক্ষারসগুলিতে উৎস"। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মঠটি কুমারীতে উপস্থিত ছিলেন, যখন তিনি তার আত্মীয়ের একটিতে এসেছিলেন। ঊনবিংশ শতাব্দীতে মঠ নির্মাণের জন্য জমি কিনে নেওয়া হয়েছিল এবং কাজটি নিজেদের পরে শুরু হয়েছিল। মঠের মধ্যে আজকাল প্রায় 60 টি বাধ্যতামূলক বাস করে।
