সাইমারমা জর্জিয়ার অবলম্বন পরিদর্শন করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময় শরৎ এবং বসন্তের শুরু, যেহেতু এটি এই সময়ের মধ্যে আবহাওয়া উষ্ণ এবং রৌদ্রের দিনগুলির সাথে সমস্ত পর্যটকদের সাথে অত্যন্ত আনন্দিত। আচ্ছা, গ্রীষ্মে, আপনি এখানে থেকে কালো সাগর উপকূলে যেতে পারেন, যেখানে খুব গরম আবহাওয়া আনন্দদায়ক সমুদ্রের বাতাসকে নরম করে তুলবে।
Sairma মধ্যে, অবশ্যই প্রধান আকর্ষণ হল খনিজ জলের উত্স, অবশ্যই, অবশ্যই, এই অঞ্চলের আশ্চর্যজনক সুন্দর প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক দৃশ্য আছে। বিনোদন ছাড়াও, আপনি সর্বদা বিভিন্ন ভ্রমণ পরিদর্শন করতে পারেন, যার জন্য এটি স্থানীয় ব্যুরোর সাথে যোগাযোগের যোগ্য, যা আপনাকে প্রতিবেশী বসতিগুলিতে আকর্ষণীয় ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন বিকল্প সরবরাহ করবে।
আক্ষরিক অর্থে সাইমার (মাত্র অর্ধ ঘন্টা) বাগদতির শহর। তিনি আসলে বিখ্যাত রাশিয়ান এবং সোভিয়েত কবি ভ্লাদিমির মায়াকভস্কির জন্মস্থান। এখানে আপনি কবি এর হাউসটি 1940 সালে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন। এই বাড়িতে, ভ্লাদিমির মায়াকভস্কি জন্মগ্রহণ করেন এবং এমনকি তার জীবনের প্রথম বছর অতিবাহিত করেছিলেন।
এই বিল্ডিংটি দুটি অংশের দ্বারা গঠিত - আসলে ঘর থেকে এবং অন্য যাদুঘর বিভাগ থেকে। যাদুঘরে প্রায় 5,600 প্রদর্শনী রয়েছে - এই কবি এবং অসংখ্য নথির ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রয়েছে। এছাড়াও সময়ের এবং প্রাচীর ঘড়ি সংরক্ষিত আসবাবপত্র। বইয়ের সাথে যাদুঘর ওয়ার্ড্রবগুলিতে, আপনি রাশিয়ান লেখকদের অনেকগুলি কাজ খুঁজে পেতে পারেন - আলেকজান্ডার Pushkin, সিংহ Tolstoy, Maxim Gorky এবং তাই।
যাদুঘর থেকে অনেক দূরে না আপনি 1703 সালে তুর্কিদের দ্বারা নির্মিত থমেলি দুর্গের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শন করতে পারেন। যদি আপনি চান, আপনি কুতাসিয়ের ঘনিষ্ঠ শহর সফরকালে সাইমার থেকে যেতে পারেন, এটি রাস্তাটি কেবল ড্রাইভিংয়ের মাত্র এক ঘন্টা সময় নেয়। সেখানে আপনি শহরের পাশে হাঁটতে পারেন, এবং রিয়ানো নদী পরিদর্শন করতে এবং অবশ্যই, প্রকৃতির রিজার্ভ স্যাটপ্লেয়ার দিকে তাকানোর জন্য এটি কেন্দ্রীয় পার্ক পরিদর্শন করতে হবে।
এই রিজার্ভে, তারা উভয়ই উপভোগ করবে - উভয় প্রাপ্তবয়স্ক এবং বাচ্চারা, কারণ আপনি ডাইনোসরগুলির সবচেয়ে আসল ট্রেস দেখতে পারেন এবং অস্বাভাবিক রেইটিং গাছের সাথে জুরাসিক পার্কের মাধ্যমে ঘুরে বেড়াতে পারেন। রিজার্ভে অবস্থিত গুহায়, একটি সম্পূর্ণ গ্লাস সেতুর অলসতার উপর একটি অস্বাভাবিক স্থগিতের সাথে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক রয়েছে। সেখানে থেকে, কুত্তিসি নিজেকে এবং তার আশেপাশের একটি অত্যাশ্চর্যজনকভাবে বিস্ময়কর দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে।
আরেকটি অনন্য ল্যান্ডমার্ক বাগরতী একটি মন্দির - এই গির্জার তার নিজের কাঠামোর মধ্যে মার্জিত 1003 সালে নির্মিত হয়েছিল এবং বাগরাত তৃতীয়ের প্রথম জর্জিয়ান রাজা সম্মানে তার নাম পেয়েছিলেন। এই মন্দিরটি XVII সেটি পর্যন্ত কাজ করে, ভাল, তুর্কি আক্রমণকারীদের এই অংশে হাজির হওয়ার পরে ক্যাথিড্রালটি উল্লেখযোগ্যভাবে ভোগ করে।
দুর্ভাগ্যবশত, 1770 সালে রাশিয়ান সৈন্যদের সূত্রপাতের কারণে মন্দিরটি বাস্তবিকভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল এবং তাই এটি প্রায় বিশ শতকের দিকে ছিল। এবং ২010 সালে জর্জিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রপতির ডিক্রি অনুযায়ী, মিখাইল সাকাশভিলি, মন্দিরটি পুনরুদ্ধার করতে শুরু করে এবং ক্যাথিড্রাল তার মূল চেহারা অর্জন করে। জর্জিয়া জন্য, এই মন্দির একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক এবং স্থাপত্য স্মৃতিস্তম্ভ।
জর্জিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের আরেকটি ঐতিহাসিক বস্তু হলেন জেলির মঠ। এটি পাহাড়ের শীর্ষে কুটিসির কাছে অবস্থিত। মঠের ভিত্তি তারিখটি 1106 টি কোট বোঝায়, অর্থাৎ এটি রাজা ডেভিড চতুর্থের রাজত্বের সময় ঘটেছিল। সেই দূরবর্তী সময়ে, মঠটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় কেন্দ্রগুলির মধ্যে একটি ছিল, তারা সেখানে সেরা জর্জিয়ার বিজ্ঞানী এবং মন্দিরের ভিতরে একটি বিশাল লাইব্রেরি কাজ করেছিলেন।
ক্যাথিড্রালের পাশে দুটি গীর্জা - সেন্ট নিকোলাস এবং সেন্ট জর্জ, সেইসাথে একটি তিন-স্তর ঘণ্টা। মঙ্গোলিয়ান সৈন্যদের আক্রমণের পর চতুর্দশ শতাব্দীতে মঠটি খুব বেশি সময় ভেঙ্গে যায় এবং সবচেয়ে বেশি সময় ভেঙ্গে যায়। তারপর বাদশাহ্র আদেশের পরে, জিওরি ভী মঠটি পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল। আজকের দিনে, তিনি ইউনেস্কো বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত, এবং মোজাইক, ওয়ালোপিং এবং আইকনগুলিতে এটির মধ্যে বিশেষ প্রশংসার কারণ।
এছাড়াও কাছাকাছি মোজামেট মঠ, যা Konstantin এবং ডেভিড এবং কুতাশী মঠ থেকে সম্মানিত করা হয়। দাউদ ও কনস্টান্টিন ভাইয়েরা ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকার করার পর রাজকীয় ও খ্রিস্টান ছিলেন, মুরবন-ইবনে-মশালের আরব শাসক তাদেরকে রিয়নের নদীতে ফেলে দেওয়ার আদেশ দিলেন।
স্থানীয় অধিবাসীরা তখন তাদের অবশিষ্টাংশ খুঁজে পেয়েছিল এবং তাদের পুড়িয়ে দিল। ক্যাথিড্রাল নিজেই হান্টের অধিবেশনের ক্ষমতা খুঁজে পেয়ে 11 তম শতাব্দীর পরের বগরাতের বাদশাহের নির্দেশ অনুসারে নির্মিত হয়েছিল। তারপর তিনি এই এলাকায় মন্দিরটি আদেশ দেন এবং তাকে মোজামেটের নাম দেন, অর্থাৎ "শহীদ"। এখানে জায়গা অবিশ্বাস্যভাবে সুন্দর এবং এখানে সর্বত্র নীরবতা এবং শান্তি হতে পারে। গির্জার কাছাকাছি আক্ষরিকভাবে একটি ছোট ঘণ্টা টাওয়ার নির্মিত হয়েছিল এবং বসন্তের পানির সাথে একটি ছোট ঝরনা রয়েছে।